গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে শর্তারোপ করে মানবাধিকার লক্সঘন হচ্ছে
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে শর্তারোপ করে মানবাধিকার লক্সঘন হচ্ছে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অবৈধ শর্তারোপ করে চরমভাবে মানবাধিকার লক্সঘন করছে। নিয়ম নীতি ও আইনকে বৃদ্ধাঙ্গলী দেখিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মাদরাসা শিার্থীদের ভর্তির েেত্র খোড়া যুক্তি দেখিয়ে ভর্তি থেকে বিরত রাখতে চাইছে। এ অযৌক্তিক শর্ত প্রত্যাহারের জন্য জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রকাশ্যে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য বক্তারা মাদরাসা শিার্থীদের আহŸান জানান।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ই্উনিটি মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশ মাদরাসা ছাত্রকল্যাণ পরিষদ’ আয়োজিত শিা আমার সাংবিধানিক অধিকার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদরাসা ছাত্র ভর্তিতে বৈষম্যমূলক শর্তারোপ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বিশিষ্ট শিাবিদরা এসব কথা বলেন।
গোলটেবিল বৈঠকে বাংলাদেশ মাদরাসা বোর্ডের সাবেক রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মানসুর“র রহমান এর সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সভাপতি হাফেজ মুহিউদ্দিন মাসুম এর পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী অনুষদের সাবেক ডীন অধ্যাপক ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান। বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন তা’মির“ল মিলাত কামিল মাদরাসার অধ্য যাইনুল আবেদীন, দৈনিক ইনকিলাবের সহযোগী সম্পাদক মোবায়দুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের শিক ড. যোবায়ের মো. এহসানুল হক, সংগঠনের সাবেক সভাপতি আব্দুস সবুর মাতুব্বর।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে চৌধুরী মাহমুদ হাসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শর্তারোপ করে মাদরাসা ছাত্রদের ভর্তির েেত্র বৈষম্য নিরসনে সরকার ও সংশিষ্ট প্রশাসনের এগিয়ে আসা উচিত। মাদরাসার ছাত্ররাও যোগ্য তার প্রমাণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেকগুলো গুর“ত্বপূর্ণ বিভাগের শিক রয়েছেন যারা মাদরাসা থেকে পাস করেছেন।
তাদের যোগ্যতার ব্যাপারেতো কখনো প্রশ্ন ওঠেনি। তাহলে কোন যুক্তিতে মাদরাসা ছাত্রদের মেধাকে দাবিয়ে রাখতে চায়। মাদরাসা ছাত্রদের মেধা মূল্যায়নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯টি সাবজেক্ট থেকে শর্ত তুলে নিয়ে ভর্তির েেত্র সমান অধিকার প্রদানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি তিনি জোর দাবি জানান।
বৈঠকে বক্তারা বলেন, মাদরাসা ছাত্রদের তাদের অধিকার পেতে চাইলে প্রকাশ্যে জনগণকে সাথে নিয়ে রাজপথে আন্দোলনের কোন বিকল্প নেই। সভা সেমিনার দিয়ে কখনো কোন অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
অধ্য যাইনুল আবেদীন বলেন, নরম কথা দিয়ে কোনদিন কাজ হয়নি। ভবিষ্যতেও হবে না। তাই প্রকাশ্যে মাদরাসা শিার্থীদের আন্দোলন করতে হবে। তিনি বলেন, যারা মাদরাসা শিার্থীদের শর্তারোপ করে গুর“ত্বপূর্ণ সাবজেক্ট থেকে বিরত রাখার আইন করছে তারাও জানে এর আইনগত ও যুক্তিক কোন ভিক্তি নেই। তাই মুখে কথা বললে হবে না। তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে বাধ্য করতে হবে অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য। তিনি বলেন, যারা সংবিধান থেকে আলাহর নাম মুছে দিতে চায় তারা কোনদিনই ইসলাম ও মাদরাসাকে মেনে নিতে পারবে না।
মোবায়দুর রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে শর্তারোপ একটি রাজনৈতিক বিষয়। রাজনৈতিকভাবেই এর সমাধান করতে হবে। এসময় তিনি মাদরাসা ছাত্রদের বৃহত্তর আন্দোলন করে সরকারের দৃষ্টি এদিকে নিয়ে আসার জন্য আহŸান জানান।
বৈঠকে বক্তারা অবিল¤ে^ মাদরাসা ছাত্রদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির েেত্র অবৈধ শর্তারোপ তুলে নিয়ে সমান অধিকার বা¯—বায়নের মাধ্যমে মানবাধিকার রায় এগিয়ে আসার আহŸান জানান।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ই্উনিটি মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশ মাদরাসা ছাত্রকল্যাণ পরিষদ’ আয়োজিত শিা আমার সাংবিধানিক অধিকার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদরাসা ছাত্র ভর্তিতে বৈষম্যমূলক শর্তারোপ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বিশিষ্ট শিাবিদরা এসব কথা বলেন।
গোলটেবিল বৈঠকে বাংলাদেশ মাদরাসা বোর্ডের সাবেক রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মানসুর“র রহমান এর সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সভাপতি হাফেজ মুহিউদ্দিন মাসুম এর পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী অনুষদের সাবেক ডীন অধ্যাপক ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান। বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন তা’মির“ল মিলাত কামিল মাদরাসার অধ্য যাইনুল আবেদীন, দৈনিক ইনকিলাবের সহযোগী সম্পাদক মোবায়দুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের শিক ড. যোবায়ের মো. এহসানুল হক, সংগঠনের সাবেক সভাপতি আব্দুস সবুর মাতুব্বর।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে চৌধুরী মাহমুদ হাসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শর্তারোপ করে মাদরাসা ছাত্রদের ভর্তির েেত্র বৈষম্য নিরসনে সরকার ও সংশিষ্ট প্রশাসনের এগিয়ে আসা উচিত। মাদরাসার ছাত্ররাও যোগ্য তার প্রমাণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেকগুলো গুর“ত্বপূর্ণ বিভাগের শিক রয়েছেন যারা মাদরাসা থেকে পাস করেছেন।
তাদের যোগ্যতার ব্যাপারেতো কখনো প্রশ্ন ওঠেনি। তাহলে কোন যুক্তিতে মাদরাসা ছাত্রদের মেধাকে দাবিয়ে রাখতে চায়। মাদরাসা ছাত্রদের মেধা মূল্যায়নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯টি সাবজেক্ট থেকে শর্ত তুলে নিয়ে ভর্তির েেত্র সমান অধিকার প্রদানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি তিনি জোর দাবি জানান।
বৈঠকে বক্তারা বলেন, মাদরাসা ছাত্রদের তাদের অধিকার পেতে চাইলে প্রকাশ্যে জনগণকে সাথে নিয়ে রাজপথে আন্দোলনের কোন বিকল্প নেই। সভা সেমিনার দিয়ে কখনো কোন অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
অধ্য যাইনুল আবেদীন বলেন, নরম কথা দিয়ে কোনদিন কাজ হয়নি। ভবিষ্যতেও হবে না। তাই প্রকাশ্যে মাদরাসা শিার্থীদের আন্দোলন করতে হবে। তিনি বলেন, যারা মাদরাসা শিার্থীদের শর্তারোপ করে গুর“ত্বপূর্ণ সাবজেক্ট থেকে বিরত রাখার আইন করছে তারাও জানে এর আইনগত ও যুক্তিক কোন ভিক্তি নেই। তাই মুখে কথা বললে হবে না। তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে বাধ্য করতে হবে অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য। তিনি বলেন, যারা সংবিধান থেকে আলাহর নাম মুছে দিতে চায় তারা কোনদিনই ইসলাম ও মাদরাসাকে মেনে নিতে পারবে না।
মোবায়দুর রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে শর্তারোপ একটি রাজনৈতিক বিষয়। রাজনৈতিকভাবেই এর সমাধান করতে হবে। এসময় তিনি মাদরাসা ছাত্রদের বৃহত্তর আন্দোলন করে সরকারের দৃষ্টি এদিকে নিয়ে আসার জন্য আহŸান জানান।
বৈঠকে বক্তারা অবিল¤ে^ মাদরাসা ছাত্রদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির েেত্র অবৈধ শর্তারোপ তুলে নিয়ে সমান অধিকার বা¯—বায়নের মাধ্যমে মানবাধিকার রায় এগিয়ে আসার আহŸান জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন