ঋণখেলাপী হওয়ার পরেও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীতা বহাল রয়েছে ব্রা¶নবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মো: সফিকুল ইসলামের। উপজেলা পরিষদ নীতিমালা লক্সঘন করে সংশিষ্ট রিটার্নিং অফিসার তার প্রার্থীতা বহাল রাখেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নির্বাচন কমিশন সংশিষ্ট সূত্রটি গতকাল মঙ্গলবার এ তথ্য জানায়।
সূত্র জানায়, গত ৬ ফেব্র“য়ারী দেশের ৮৩টি উপজেলার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী আগামী ১৫ মার্চ এসব উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এতে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল ১৫ ফেব্র“য়ারি, যাচাই-বাছাই ১৭ ফেব্র“য়ারি এবং প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৪ ফেব্র“য়ারি নির্ধারণ করা হয়। তফসিল অনুযায়ী নবীনগর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১২, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করে। প্রার্থীদের আবেদন যাচাই বাছাই শেষে ১ জন বাদে ২৭জনকেই বৈধ প্রার্থী ঘোষণা দেন জেলা রির্টানিং অফিসার। বাতিলকৃত ১জন বিষয়টি নিয়ে চ্যালেঞ্জ করে প্রার্থীতা ফিরে পান। যাচাই বাছাই চলাকালীন সময়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী এর নামে উপকর কমিশনারের কার্যালয় থেকে সহকারী কর কমিশনার সৈয়দ নূর“ল হুদা ¯^া¶রিত আয়কর পরিশোধ করেনাই মর্মে ফ্যাক্সবার্তায় জানানো হয়।
ঐ ফ্যাক্সবার্তা অনুযায়ী তার ৭ লাখ ৮৩ হাজার ৫শত ৪ টাকা কর খেলাপি তিনি। আইন অনুযায়ী কোনও কর খেলাপি নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেনা। কর কমিশনের এই ফ্যাক্স বার্তা উপে¶া করেই তার মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেন সংশিষ্ট রির্টানিং অফিসার।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত চেয়ারম্যান প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মো: সফিকুল ইসলাম বলেন, আমি অনেকদিন আগে প্রতিষ্ঠানটির সাথে জড়িত ছিলাম। আয়কর খেলাপির বিষয়টি আমি জানিনা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক ও রির্টানিং অফিসার ড. মোশাররফ হোসেন বলেন, যাচাই বাছাইয়ের দিন রাতে আমি ফ্যাক্সটি পেয়েছি। এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।
সূত্র জানায়, গত ৬ ফেব্র“য়ারী দেশের ৮৩টি উপজেলার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী আগামী ১৫ মার্চ এসব উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এতে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল ১৫ ফেব্র“য়ারি, যাচাই-বাছাই ১৭ ফেব্র“য়ারি এবং প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৪ ফেব্র“য়ারি নির্ধারণ করা হয়। তফসিল অনুযায়ী নবীনগর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১২, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করে। প্রার্থীদের আবেদন যাচাই বাছাই শেষে ১ জন বাদে ২৭জনকেই বৈধ প্রার্থী ঘোষণা দেন জেলা রির্টানিং অফিসার। বাতিলকৃত ১জন বিষয়টি নিয়ে চ্যালেঞ্জ করে প্রার্থীতা ফিরে পান। যাচাই বাছাই চলাকালীন সময়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী এর নামে উপকর কমিশনারের কার্যালয় থেকে সহকারী কর কমিশনার সৈয়দ নূর“ল হুদা ¯^া¶রিত আয়কর পরিশোধ করেনাই মর্মে ফ্যাক্সবার্তায় জানানো হয়।
ঐ ফ্যাক্সবার্তা অনুযায়ী তার ৭ লাখ ৮৩ হাজার ৫শত ৪ টাকা কর খেলাপি তিনি। আইন অনুযায়ী কোনও কর খেলাপি নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেনা। কর কমিশনের এই ফ্যাক্স বার্তা উপে¶া করেই তার মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেন সংশিষ্ট রির্টানিং অফিসার।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত চেয়ারম্যান প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মো: সফিকুল ইসলাম বলেন, আমি অনেকদিন আগে প্রতিষ্ঠানটির সাথে জড়িত ছিলাম। আয়কর খেলাপির বিষয়টি আমি জানিনা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক ও রির্টানিং অফিসার ড. মোশাররফ হোসেন বলেন, যাচাই বাছাইয়ের দিন রাতে আমি ফ্যাক্সটি পেয়েছি। এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন